নাটক-সিনেমার নায়ক, গায়ক, অভিনেতা, মিউজিক কম্পোজিশনার, মডেল ইত্যাদির ভয়াবহ পরিণতি এবং তাদের এসব কাজ থেকে উপার্জিত অর্থের বৈধতা

ইসলামের দৃষ্টিতে অশ্লীলতা, গান, বাদ্যযন্ত্র বা মিউজিকের ব্যবহার সম্পূর্ণ হারাম এবং আল্লাহর আজাবের কারণ। কুরআন হাদিসে এ ব্যাপারে পর্যাপ্ত সতর্ক বাণী উচ্চারিত হয়েছে। রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সতর্ক করে দিয়েছেন যে, কিয়ামতের পূর্বে এমন একটি সময় আসবে যখন মানুষ গান-বাজনাকে হালাল মনে করবে। তিনি বলেন, لَيَكُوْنَنَّ مِنْ أُمَّتِي أَقْوَامٌ يَسْتَحِلُّوْنَ الْحِرَ وَالْحَرِيْرَ وَالْخَمْرَ وَالْمَعَازِفَ “আমার …

Read more

Share:

একটি বিজ্ঞাপন : কয়েকটি প্রশ্ন

একটি বিজ্ঞাপন : কয়েকটি প্রশ্ন আলী হাসান তৈয়ব সম্পাদনা : ড. মো: আব্দুল কাদের নীতিহীন পুঁজিবাদের আধিপত্যের যুগে বিজ্ঞাপন ব্যবসা এখন তুঙ্গে। বর্তমানে দেশের সর্বত্র সব মিডিয়ায় বিজ্ঞাপনের ছড়াছড়ি। এসব বিজ্ঞাপনের অধিকাংশই নীতি-নৈতিকতার মানদণ্ডে অনুত্তীর্ণ। বিজ্ঞাপন-কুশীলবদের পোশাকের ফ্যাশন বা বাচনিক স্টাইল- কোনোটাই দেশের বা সংখ্যাগরিষ্ঠ জনগণের সংস্কৃতি ও ঐতিহ্যের সঙ্গে মানানসই নয়। অনেক বিজ্ঞাপনে নারীকে …

Read more

Share:

ব্যবসা-বাণিজ্যে প্রতারণা বা ধোঁকা নিষিদ্ধ

মানুষ মানুষকে ঠকানোর জন্য যেসব পদ্ধতি ও কৌশল অবলম্বন করে থাকে তন্মধ্যে অন্যতম হ’ল প্রতারণা-ধোঁকা। এটি একটি জঘন্য অপরাধ। এর দ্বারা মানব সমাজে সম্প্রীতি বিনষ্ট হয়। ইসলাম ব্যবসা-বাণিজ্যের ক্ষেত্রে ধোঁকা দিয়ে অর্থোপার্জন নিষিদ্ধ করেছে। আবু হুরায়রা (রাঃ) বলেন, أَنَّ رَسُوْلَ اللهِ صلى الله عليه وسلم مَرَّ عَلَى صُبْرَةِ طَعَامٍ فَأَدْخَلَ يَدَهُ فِيْهَا فَنَالَتْ أَصَابِعُهُ بَلَلاً …

Read more

Share:

ঘুষের ভয়াবহতা ও তা থেকে উত্তরণের উপায়

লেখক: মো: আব্দুল কাদের | সম্পাদক: আবু বকর মুহাম্মাদ যাকারিয়া ঘুষ একটি সামাজিক ব্যাধি। ঘুষ হচ্ছে স্বাভাবিক ও বৈধ উপায়ে যা কিছু পাওয়া যায় তার উপর অবৈধ পন্থায় অতিরিক্ত কিছু গ্রহণ করা। কোনো কর্মকর্তা বা কর্মচারী তার দায়িত্ব পালনের জন্য নিয়মিত বেতন/ভাতা পাওয়া সত্ত্বেও যদি বাড়তি কিছু অবৈধ পন্থায় গ্রহণ করে তাহলে তা ঘুষ হিসাবে …

Read more

Share:

ক্রয়-বিক্রয়ে মিথ্যা কসম

ক্রয়-বিক্রয়ে মিথ্যা কসম অত্যন্ত ঘৃণিত একটি কাজ। তাই মিথ্যা কসম পরিহার করা উচিত। আবু হুরায়রা (রাঃ) বলেন, আমি রাসূল (ছাঃ)-কে বলতে শুনেছি,اَلْحَلِفُ مُنَفِّقَةٌ لِلسِّلْعَةِ مُمْحِقَةٌ لِلْبَرَكَةِ ‘কসম খাওয়ায় মালের কাটতি বাড়ায়, কিন্তু বরকত কমে যায়’।[13]রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) আরো বলেছেন,إِيَّاكُمْ وَكَثْرَةَ الْحَلِفِ فِى الْبَيْعِ فَإِنَّهُ يُنَفِّقُ ثُمَّ يَمْحَقُ‘ব্যবসায় অধিক কসম খাওয়া থেকে বিরত থাক। এর দ্বারা মাল …

Read more

Share:

একটি লাভজনক ব্যবসার ঘটনা

সুআইব ইবন সিনান আর-রুমী (রাঃ) নাম ‘সুআইব, কুনিয়াত আবু ইয়াহইয়া। পিতা সিনান, মাতা সালমা বিনতু কাঈদ। পিতা আরবের বনী নুমাইর এবং মাতা বনী তামীম খান্দানের সন্তান। তাকে রুমী বা রোমবাসী বলা হয়। আসলে তিনি কিন্তু রোমবাসী ছিলেন না। তিনি ছিলেন একজন আরব। শৈশবঃ রাসূলুল্লাহর (ﷺ) নবুয়াত প্রাপ্তির আনুমানিক দু’দশক পূর্বে পারশ্য সাম্রাটের প্রতিনিধি হিসাবে তার পিতা সিনান ইবন …

Read more

Share:

ইসলামের দৃষ্টিতে অপচয় ও অপব্যয়

অপচয় ও অপব্যয় মানুষের মন্দ স্বভাবের অন্তর্ভুক্ত। সাধারণভাবে শব্দ দু’টো একই অর্থবোধক মনে হলেও আসলে তা নয়। অপচয় হচ্ছে বৈধকাজে প্রয়োজনাতিরিক্ত ব্যয় করা, যাকে আরবীতে ‘ইসরাফ’ বলে,আর ইংরেজিতে বলে MISUSE ।আর অপব্যয় হচ্ছে অবৈধ কাজে ব্যয় করা যাকে আরবীতে ‘তাবযীর’ বলে আর ইংরেজীতে বলে Wrongfull বাImprudent-Spending । ইসলামে অপচয় ও অপব্যয় উভয়ই নিষিদ্ধ। ইসলাম একটি ভারসাম্যপূর্ণ কল্যাণ ধর্ম । তাই এতে অপচয় ও অপব্যয়ের মতো …

Read more

Share:

ইসলামী ব্যংকগুলো কি ঘুরিয়ে সূদ খায়?

লেখিকাঃ হামিদা মুবাশশেরা সাম্প্রতিক সময়ে আমরা মুসলিমরা এক দারুণ ক্রান্তিকাল অতিক্রম করছি। ইসলামের শত্রুরাসর্বশক্তি নিয়ে ইসলামের বিরুদ্ধে মূলত বুদ্ধিবৃত্তিক যুদ্ধে (সমর যুদ্ধেও অবশ্য) অবতীর্ণ হয়েছে। তাদেরব্যবহৃত একটি কৌশল হল ইসলামের স্বীকৃত বিষয়াবলী বা ইসলামী ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠার যে কোন প্রচেষ্টারব্যাপারে মুসলিমদের মাঝে দ্বিধা এবং সংশয়ের সৃষ্টি করা। আমাদের ঈমানের দুর্বলতা ও জ্ঞানের স্বল্পতারকারণে তারা এ ব্যাপারে শতভাগ সফল হয়েছে বললে অত্যুক্তি করা হবে না। তাই খুব দুঃখজনক হলেওসত্যি যে ক্বুরআন সুন্নাহর আলোকে ইসলাম পালন বা ইসলামকে সম্পূর্ণ জীবনব্যবস্থা হিসেবে গ্রহণের যেকোন প্রচেষ্টা মুসলিমদের দ্বারাই সমালোচিত হয় সবার আগে। ইসলামী ব্যাংকিং এর একটি প্রকৃষ্টউদাহরণ। এই বিষয়টি নিয়ে দ্বিধা, বিভ্রান্তি রয়েছে অনেক একনিষ্ঠভাবে ইসলাম পালনকারীর মাঝেও। ইসলাম সুনির্দিষ্ট জ্ঞানের ধর্ম। এখানে সন্দেহ, হলেও হতে পারে জাতীয় অনুমানের কোন অবকাশ নেই।তাই আমাদের যে স্বভাবটির মাধ্যমে আমরা অজান্তেই ইসলামের মর্যাদা ভূলুণ্ঠিত করি, তা হল জ্ঞানছাড়া ইসলাম নিয়ে কথা বলা। একজন ইঞ্জিনিয়ারের কাছে চিকিৎসা নিতে কেন যাব নাসেটা আমরা খুব ভালভাবে বুঝি কিন্তু আলেমের কাছ থেকে সুশৃখংল উপায়ে দ্বীন শিক্ষা না করে থাকলেইসলাম নিয়ে কেন কথা বলা যাবে না, তা আমাদের অনেকেরই মাথায় ঢোকে না। ইসলামী অর্থনীতি একটি অত্যন্ত গতিশীল ও গভীর বিজ্ঞান যা সম্যকরূপে উপলব্ধির জন্য অর্থনীতিরনানা অংশ ও একই সাথে উসূল আল ফিকহ বা ইসলামী আইন Derivation এর মূলনীতি সম্পর্কে জানাথাকতে হবে। জ্ঞান ছাড়া শুধু নিজস্ব সীমিত এবং পক্ষপাতমূলক অভিজ্ঞতা বা স্রেফ ধারণার বশবর্তী হয়েমন্তব্য করলে তাতে মুসলিমদের অপকার বৈ উপকার হবে না। আরেকটি বিষয় হল, দুটো বিষয় আপাতদৃষ্টিতে সদৃশ মনে হলেও তা আসলেই এক হয়ে যায় না বা তাদের ব্যাপারে শরীয়াহর দৃষ্টিভঙ্গিও এক হয়েযায় না। যেমনঃ বিয়ে ছাড়া এবং বিয়ের মাধ্যমে সন্তান হওয়ার মাঝে এমনিতে তেমন কোন পার্থক্য নেই। বিয়ে কয়েকটিশব্দ উচ্চারণ ছাড়া আর কিছুই নয়। কিন্তু মেয়ের অভিভাবকের উপস্থিতিতে সামাজিকভাবে এই কয়েকটিশব্দের উচ্চারণই সামষ্টিক জীবনে বৈপ্লবিক পার্থক্য ডেকে আনে। তাই একটি সুন্নাহ, আরেকটি ব্যভিচারযার জন্য দুনিয়া ও আখিরাত উভয় জায়গাতেই কঠিন শাস্তির বিধান রয়েছে। ইসলামী ব্যাংকিং এরস্বাতন্ত্র্য বুঝতে হলে এটা অবশ্যই মাথায় রাখতে হবে। বক্ষমান প্রবন্ধে আমরা ইসলামী ব্যাংকিং এর বিষয়টি তাত্ত্বিক ও ব্যবহারিক উভয় দিক থেকে আলোচনাকরব, অবশ্যই স্কলারদের থেকে অর্জিত জ্ঞানের ভিত্তিতে, ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতাপ্রসূত পক্ষপাতদুষ্টতা থেকেমুক্ত হয়ে এবং দল নিরপেক্ষ দৃষ্টিকোণ থেকে ইনশাল্লাহ। এক্ষেত্রে প্রথমেই আমাদের যে বিষয়টি বুঝতে হবে তা হল ইসলামী ব্যাংকিং মু’মালাতের অংশ। অর্থ্যাৎ এব্যাপারে প্রাথমিক নিয়ম হল তা হালাল,যদি না ইসলামের মৌল নিষেধাজ্ঞার আওতায় পড়ে। তাই এসংক্রান্ত কোন বিষয় যদি কাফিরদের উদ্ভাবিতও হয় কিন্তু ইসলামের মূল চেতনার সাথে সাংঘর্ষিক না হয়এবং সমাজের জন্য কল্যাণকর বলে বিবেচিত হয়, তবে তা থেকে অনৈসলামিক উপাদানসমূহ দূর করেতাকে হালাল করার প্রচেষ্টার মাঝে দোষের কিছু নেই বরং এর মাধ্যমে ইসলামের যুগোপযোগিতা ও চিন্তাগবেষণার প্রতি সমর্থন প্রতিভাত হয়ে উঠে। ইসলামী ব্যাংকিং কি? ব্যাংক একটি আর্থিক মধ্যস্ততাকারী প্রতিষ্ঠান যা সঞ্চয়কারী ও বিনিয়োগকারীর মাঝে কার্যকর সেতুবন্ধনেরকাজ করে পুঁজির দক্ষতাপূর্ণ বণ্টনে সাহায্য করে। Financial Intermediation অর্থ্যাৎ যাদের উদ্বৃত্ত অর্থ আছেকিন্তু নিজেরা খাটানোর মত সুযোগ/যোগ্যতা/ মানসিকতা নেই, আর যাদের ব্যবসায়িক দক্ষতা/ অবকাঠামোআছে কিন্তু যথেষ্ট পুঁজি নেই, তাদের মাঝে সমন্বয় সাধনের এই কাজটি যুগে যুগে হয়ে এসেছে। ব্যাংকপ্রাতিষ্ঠানিকভাবে এখন এই কাজটি করে। সুদভিত্তিক ব্যাংক ব্যবস্থার অনৈসলামিক উপাদানসমূহ সরিয়েবিভিন্ন ইসলামী অর্থনৈতিক পদ্ধতির দ্বারা অনুরূপ কাজ যখন কোন প্রতিষ্ঠান করে, তখন তাকে ইসলামীব্যাংক বলে। এখানে উল্লেখ্য যে ইসলামী ব্যাংকগুলো বিনিয়োগ এবং সঞ্চয় সংগ্রহের যেসব পদ্ধতি ব্যবহারকরে তা নতুন আবিষ্কৃত কোন পন্থা নয়। একদম প্রাথমিক যুগ থেকেই মুসলিমরা যেভাবে ব্যবসা বাণিজ্যকরত, এখনও সেই পদ্ধতিই আধুনিক যুগের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ করে আরও Formal & Structured উপায়েপ্রয়োগ করা হয় মাত্র। আজকাল ব্যাংকের সাথে লেনদেন করার ব্যাপারটি আমাদের দৈনন্দিন জীবনের অপরিহার্য অনুষঙ্গে পরিণতহয়েছে, আর আমাদের ইচ্ছা অনিচ্ছার অধীন নেই। এটা পুঁজিবাজারে বিনিয়োগের মত নয় যে না করলেআমাদের জীবন স্থবির হয়ে যাবে না। যাদের জীবিকা অর্জনের মূল উৎস ব্যবসা নয় তারা হয়তবা চাইলেব্যাংকের সাথে উল্লেখযোগ্য পরিমাণে লেনদেন না করেও চলতে পারেন, কিন্তু যারা ব্যবসা করেন, তাদেরক্ষেত্রে এটা সত্যি নয়। তাই একটি আধুনিক সমাজে ব্যাংকের অবস্থানের ব্যাপারে কথা বলার সময় শুধুনিজের কথা চিন্তা না করে একটি সামষ্টিক অর্থনীতির কথা চিন্তা করতে হবে, বিবেচনায় আনতে হবেসমাজের সকল স্তরের মানুষের কথা। ইসলামী ব্যাংকিং এর আদর্শগত ভিত্তিঃ ইসলামী ব্যাংকিং এর আদর্শগত ভিত্তি ইসলামী অর্থনীতি, যা দ্বীন ইসলামের সাথে সম্পর্কহীণ কিছু নয়,বরং এর একটি অংশ মাত্র। অর্থনীতির তিনটি মৌলিক প্রশ্ন- What  to Produce, How to produce and For whom to Produce এর উত্তর ইসলামী অর্থনীতি খোঁজে ঐশী নির্দেশনার মাঝে, প্রচলিত অর্থনীতির মতTrial & Error পদ্ধতিতে নয়। ইসলামী অর্থনৈতিক মতাদর্শের কয়েকটি মূলনীতি উল্লেখ করলেই পার্থক্যটি স্পষ্ট হবে। প্রচলিত অর্থনীতি হল অসীম চাহিদা সীমিত সম্পদ দিয়ে কার্যকরভাবে মিটানোর উপায়।(Effective Allocation of scarce resources to meet unlimited demand) অন্যদিকে ইসলামী অর্থনীতি অনুযায়ীমানুষের চাহিদা অসীম হলেও সব চাহিদা মিটানোর যোগ্য নয়। সমাজে ফেন্সিডিল বা পর্ণোগ্রাফির বিপুলচাহিদা থাকলেই ইসলামী রাষ্ট্র তা উৎপাদন করা শুরু করবে না। আবার ইসলামী অর্থনৈতিক দর্শনঅনুযায়ী সম্পদ সীমিত নয়। আল্লাহ দুনিয়াতে মানুষ পাঠিয়েছেন কিন্তু তাদের ন্যায্য চাহিদা মিটানোর মতসম্পদ দিয়ে দেন নি-এই ধারণা আল্লাহর প্রজ্ঞা, দয়াশীলতা তথা তাওহীদের দর্শনের সাথে সাংঘর্ষিক।(W.F.O র তথ্যও এই বক্তব্য সমর্থন করে যে পৃথিবীতে ক্ষুধা সমস্যার কারণ খাদ্যের অভাব নয়)কিন্তু তাহলে এত দারিদ্র্য কেন? কঠিন প্রশ্নের সহজ উত্তর। দুনিয়াতে পরীক্ষাস্বরূপ আল্লাহ সবার হাতেসমান সম্পদ না দিয়ে আমাদের দিক নির্দেশনা দিয়েছেন কিভাবে সেই সম্পদ ব্যবহার করা যায়। মানুষযখন সেই নীতিমালা অনুসরণ করবে তখন অর্থনৈতিক সমস্যার সমাধান অনিবার্য। ইসলামী অর্থনীতির আরেকটি মূলনীতি হল সম্পদের মালিকানা নিয়ে এর দৃষ্টিভঙ্গি। আল্লাহর রুবুবিয়্যাতেরঅংশ হিসেবে সম্পদের মালিকানা আসলে আল্লাহর। তাই সম্পদ উপার্জন, বণ্টন, ব্যয় সব ব্যাপারেআমাদের সাবধান থাকতে হবে, জবাবদিহিতার ব্যাপারটি মাথায় রাখতে হবে। ইসলামী অর্থনীতির তাত্ত্বিক বিষয়গুলো বাস্তবে প্রয়োগ করে ইসলামী আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো।যেমনইসলামী ব্যাংক, ইন্সুরেন্স ইত্যাদি। তাই ইসলামী ব্যাংকের সাথে প্রচলিত ব্যাংকের প্রথম পার্থক্যআদর্শগত-যা থেকে জন্ম নেয় অন্যান্য কার্যপদ্ধতিগত পার্থক্যের। ইসলামী ব্যাংকের কার্যপদ্ধতিঃ ইসলামী ব্যাংকগুলো শরীয়াহ মেনে চলে-একথাটি ব্যাপক দ্ব্যর্থবোধক। কারণ শুধু সুদমুক্ত থাকাটাই …

Read more

Share:

ইবাদত কবুল হওয়ার অন্যতম শর্ত হালাল রুজি আর অবৈধ উপার্জন দিয়ে নিশ্চয়ই হালাল রুজি সম্ভব না

সাহাবায়ে কেরামগন যাদের উপার্জন হালাল হবার ব্যাপারে সন্দিহান ছিলেন তাদের জন্য দু’আ করতেও অসম্মতি জানাতেন। প্রখ্যাত সাহাবী আবদুল্লাহ ইবনু উমার (রাঃ) বসরার প্রশাসক ও আমীর আবদুল্লাহ ইবনে আমীরকে তার অসুস্থ অবস্থায় দেখতে যান। ইবনু আমির বলেনঃ ইবনু উমার, আপনি আমার জন্য একটু দু’আ করুন না! ইবনু উমার তার জন্য দু’আ করতে অসম্মত হন। কারন তিনি …

Read more

Share: