পর্দা মানেই পরাধীনতা নয় পর্দা মানে নিরাপত্তা

বিড়ালের সামনে মাছ রেখে তারপর বলে-এই বিড়াল মাছ কিন্তু খাবি না !! তার মানে মেয়েরা (__?__) Open করে হাটবেআর ছেলেদের বলবে দেখবি না। শেয়ালে ভরা জঙ্গলে মুরগি কে ছেড়ে দিয়ে যদি বলে শেয়াল মুরগি না খেয়ে নিজের মানসিকতা বদলাতে !! সেটা কি আদৌ সম্ভব ?? কখনো সম্ভব না। কারণ শেয়ালকে বানানো
হয়েছে মুরগির প্রতি দূর্বলতা দিয়ে। ঠিক মানুষের উত্তেজনা টা কেও বানানো হয়েছে বিপরীত লিঙ্গের বিশেষ কিছু
অঙ্গের প্রতি দূর্বতলতা রেখে। এখন আপনি যদি মানুষের সেই সব বিশেষ অঙ্গ রাস্তায় দেখিয়ে বেড়ান আর বলেন যে আপনার উত্তেজনা জেগে উঠতে পারবে না, নিজের মানসিকতা বদলান। সেটা কি সম্ভব ?? কখনো না !! কেনোনা মানুষকে সৃষ্টি করা হয়েছেই এমন ভাবে। আর মানুষের বিশেষ অঙ্গ গুলা দেখলেই উত্তেজনা জেগে উঠবে বলেই তোবলা হয়েছে মানুষ কাপড় পড়তে আর পর্দা করতে। কিন্তু আপনি সেটা না করে রাস্তায় খোলা মেলা চলবেন আর বলবেন আপনার মানসিকতা বদলান !! এটা পাগলের প্রলাপ ছাড়া কিছুই না। জৈনক মানবতাবাদীরা বলে থাকে নারীকে ভোগ্য পণ্য ভাবিয়েন না !! আপনারা মানসিকতা বদলান। মেয়েদের মেয়ে নয়, মানুষ ভাবুন। এগুলা শুনলে আমার চরম হাসি পাই। আমি বলি নারী দামী জিনিস। তাদের ইজ্জত অমূল্য। আর এ দামী ও অমূল্য জিনিসটা কে চোরের হাত থেকে বাঁচাতে দরকার পর্যাপ্ত নিরাপত্তা ব্যবস্থা। আর সে নিরাপত্তা নিশ্চিত করে পর্দা। গরুর হাটে গিয়ে গরুর লাথি খেয়ে যেমন প্রতিবাদ করার থাকেনা !! একগাদা উশৃঙ্খল পুরুষের মাঝখানে গিয়ে শ্লীলতাহানির পরেও তেমনি কোনো নারীর প্রতিবাদ করা চলেনা। মনে রাখবেন, পর্দা মানেই পরাধীনতা নয়। পর্দা মানে নিরাপত্তা।