ভূমিকা: পার্শ্ববর্তী দেশ ভারতের বিনা নোটিশে ত্রিপুরায় ডুম্বুর বাঁধ খুলে দেয়া, সাথে উজান থেকে নেমে আসা ঢল ও দেশের ভেতরে লাগাতার প্রবল বৃষ্টির কারণে দেশের প্রায় দশটিরও অধিক জেলায় স্মরণকালের সবচেয়ে ভয়াবহ বন্যায় কমপক্ষে এক কোটি মানুষের জান-মালের মারাত্মক ক্ষয়ক্ষতির মুখে পড়েছে।ফলে আশ্রয়হীন হয়ে পড়েছে লক্ষ কোটি মানুষ।পানিতে ডুবে অনেকের মৃত্যু হয়, ভেসে যায় হাস-মুরগী, গবাদীপশু ও পুকুরের মাছ। তলিয়ে যায় ফসলের মাঠ। তাদের থাকার জায়গা নেই। অনেকে দূর-দূরান্তে আত্মীয়-স্বজনের বাড়িতে আশ্রয় নিচ্ছেন। বিভিন্ন স্থানে সড়ক ও রেল পথ ডুবে যাওয়ায় যোগাযোগ ব্যাহত হচ্ছে। বন্যা দুর্গত এলাকায় খাবার ও বিশুদ্ধ পানির সংকট দেখা দিয়েছে। একদিকে এই বানভাসি মানুষের পেটে খাবার নেই অন্যদিকে পানিবাহিত বিভিন্ন রোগে তারা আক্রান্ত। ডায়েরিয়া ও পেটের পীড়া রোগীর চিকিৎসায় হাসপাতালগুলোতে চিকিৎসা দিতে হিমশিম খাচ্ছেন চিকিৎসকরা। দুর্গত এলাকায় বিদ্যুৎ নেই, ইন্টারনেট সংযোগ ব্যাহত হচ্ছে। সব মিলিয়ে বন্যাদুর্গত এলাকা মানবিক বিপর্যয়ের মুখোমুখি। সর্বত্র হাহাকার। ক্ষুধার যন্ত্রণায় একমুঠো খাবারের জন্য দুস্থ মানুষগুলো পাগলের মত ছুটে বেড়াচ্ছে। ছোট ছোট বাচ্চা নিয়ে গৃহহীন মা নিরাপদ আশ্রয়ের জন্য হাহাকার করছে। বন্যা পরিস্থিতি সত্বর স্বাভাবিক হবে তারও কোন নিশ্চয়তা নেই। স্থানীয়দের ভাষ্য মতে বিগত শত বছরেও অত্রাঞ্চলের মানুষ এরকম বন্যা দেখেনি।মানবতা আজ এভাবেই বিপন্ন। তাই দুর্ভিক্ষ কবলিত, দুস্থ, পীড়িত, বিপদগ্রস্ত, অভাবগ্রস্ত, ঋণগ্রস্ত, ইয়াতীম, মিসকীন, বিধবা, অচল মানুষদের পাশে দাঁড়ানো সামর্থ্যবান ব্যক্তিদের উপর প্রধান কর্তব্য হয়ে পড়েছে। কারণ কোন একজন দুঃখী মানুষ যদি না খেয়ে দিন কাটায়, তাহলে আমরা মুমিনের কাতার থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে যাব। সবার প্রতি উদাত্ত আহ্বান থাকবে হে প্রিয় দেশবাসী এবং প্রবাসী ভাই-বোনেরা, আসুন নিজেদের সামর্থ্য অনুযায়ী যে যা কিছু দিয়ে পারি বন্যার্থদের পাশে দাঁড়াই। তাদের প্রতি সাহায্যের হাত বাড়াই।
.
প্রিয় পাঠক! অসহায় মানুষের সহযোগিতায় এগিয়ে আসার গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি মাধ্যমের মধ্যে অন্যতম একটি হচ্ছে যাকাতের অর্থ। কোন সন্দেহ নাই যে, দরিদ্র ও বাস্তুহারা মিসকীন এবং যাদের বাসস্থান ও সম্পদে দুর্যোগ নেমেছে তারা যাকাতের বড় হকদার। তাদের তীব্র প্রয়োজনের কারণে তারাই যাকাত খাওয়ার অধিক উপযুক্ত। আলেমদের অভিমতদ্বয়ের মধ্যে অগ্রগণ্য হচ্ছে: যাকাত প্রদানকারীর এলাকার বাইরে যাকাত বণ্টন করা জায়েয।সুতরাং যাদের নিসাব পরিমাণ সম্পদের বৎস্য পূর্ণ হয়েছে তারা তো দিবেনই সাথে যাদের এখনো বছর পূর্ণ হয়নি চাইলে তারাও নিসাব পরিমাণ সম্পদের অগ্রিম যাকাত আদায় করতে পারেন। কেননা আহলে সুন্নত ওয়াল জামাআতের অধিকাংশ ওলামাদের বিশুদ্ধ মতে সম্পদ নিসাব পরিমাণ হলে বছর পূর্ণ হওয়ার আগেই যাকাত দেওয়া বৈধ। বিশেষভাবে যদি তাতে গরীবদের উপকার হয়। যেমন জানা গেল যাকাতের জনৈক হকদার অর্থাৎ আট প্রকার থেকে কেউ হঠাৎ সমস্যার সম্মুখীন বা অর্থের মুখাপেক্ষী, তাকে সময় হওয়ার আগে যাকাত দেওয়া বৈধ।
.
অগ্রিম পরিশোধ করা জায়েয হওয়ার পক্ষে দলিল হলো যা আবু উবাইদ আল-কাসেম বিন সাল্লাম ‘আল-আমওয়াল’ নামক গ্রন্থে প্রখ্যাত সাহাবী আলী (রাঃ) থেকে বর্ণনা করেছেন যে, “أنَّ النبي ﷺ : تعجَّل من العباس صدقة سنتين”নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আব্বাস (রাঃ) থেকে দুই বছরের যাকাত অগ্রিম নিয়েছিলেন। ইমাম আলবানী ‘আল-ইরওয়া’ গ্রন্থে (৩/৩৪৬) হাদিসটিকে হাসান বলেছেন। অন্য এক রেওয়ায়েতে আলী (রাঃ) থেকে বর্ণিত আছে যে, أَنَّ الْعَبَّاسَ، سَأَلَ رَسُولَ ﷺ عَنْ تَعْجِيلِ صَدَقَتِهِ قَبْلَ أَنْ تَحِلَّ فَرَخَّصَ لَهُ فِي ذَلِكَ “প্রখ্যাত সাহাবী আব্বাস (রাঃ) নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে যাকাতের নির্দিষ্ট সময় আসার আগে অগ্রিম যাকাত পরিশোধ করার ব্যাপারে জিজ্ঞেস করলে তিনি তাকে এ ব্যাপারে রুখসত (অবকাশ) দেন।(সুনানে তিরমিযি হা/ ৬৭৩; আবু দাউদ হা/১৬২৪; ইবনে মাজাহ হা/১৭৯৫ শাইখ আহমাদ শাকির ‘তাহকীকুল মুসনাদে’ হা/৮২২ হাদিসটিকে সহিহ বলেছেন।
.
প্রয়োজনের ক্ষেত্রে অগ্রিম যাকাত আদায় করা জায়েজ এই মর্মে সালাফদের বক্তব্য হচ্ছে, শাইখুল ইসলাম ইবনে তাইমিয়া (রাহিমাহুল্লাহ) [মৃত: ৭২৮ হি.] বলেছেন:”وأما تعجيل الزكاة قبل وجوبها بعد سبب الوجوب : فيجوز عند جمهور العلماء ، كأبي حنيفة، والشافعي ، وأحمد ، فيجوز تعجيل زكاة الماشية ، والنقدين ، وعروض التجارة ، إذا ملك النصاب”যখন উপযুক্ত (কঠিন বিপদ হওয়ার কারন) দেখা দিবে তখন যাকাত ফরজ হওয়ার পূর্বই আদায় করা জায়েজ এটি জমহুর আলেমগন যেমন: আবু হানিফা, ইমাম শাফেয়ী, ইমাম আহমেদ ইবনে হাম্ভল মত, সেক্ষেত্রে গবাদিপশু, নগদ অর্থ ও ব্যবসায়িক দ্রব্যের উপর অগ্রিম যাকাত দেওয়া জায়েয,যদি সে নিসাব পরিমাণ সম্পদের মালিক হয়”।(ইবনু তাইমিয়্যাহ মাজমুউ ফাতাওয়া, খণ্ড: ২৫; পৃষ্ঠা: ৮৬-৮৬)
.
সৌদি আরবের ‘ইলমী গবেষণা ও ফাতাওয়া প্রদানের স্থায়ী কমিটির (আল-লাজনাতুদ দাইমাহ লিল বুহূসিল ‘ইলমিয়্যাহ ওয়াল ইফতা) ‘আলিমগণ বলেছেন, “لا بأس بإخراج الزكاة قبل حلول الحول بسنَة ، أو سنتين ، إذا اقتضت المصلحة ذلك ، وإعطاؤها الفقراء المستحقين شهريّاً”
“এক বা দুই বছর পূর্বে যাকাত আদায় করাতে কোন সমস্যা নেই যখন প্রয়োজন দেখা দিবে, এবং সেটা যাকাতের হকদার গরীব ও অভাবীকে পৌঁছে দিতেও কোন আপত্তি নেই”।(ফাতাওয়া লাজনাহ দায়িমাহ; খন্ড: ৯; পৃষ্ঠা: ৪২২)
.
বিগত শতাব্দীর অন্যতম শ্রেষ্ঠ ফাক্বীহ, মুহাদ্দিস, মুফাসসির ও উসূলবিদ, আশ-শাইখুল ‘আল্লামাহ, ইমাম মুহাম্মাদ বিন সালিহ আল-‘উসাইমীন (রাহিমাহুল্লাহ) [মৃত: ১৪২১ হি./২০০১ খ্রি.]-কে জিজ্ঞাসা করা হয়েছিল: দুর্দশাগ্রস্ত এবং দুর্ভাগ্যের শিকার ব্যক্তিদের জন্য কয়েক বছর আগে যাকাত প্রদানের হুকুম কি?
উত্তরে তিনি বলেন,
تعجيل الزكاة قبل حلولها لأكثر من سنة : الصحيح : أنه جائز لمدة سنتين فقط ، ولا يجوز أكثر من ذلك ، ومع هذا لا ينبغي أن يعجل الزكاة قبل حلول وقتها ، اللهم إلا أن تطرأ حاجة كمسغبة شديدة (مجاعة)، أو جهاد ، أو ما أشبه ذلك ، فحينئذ نقول : يُعجل ؛ لأنه قد يعرض للمفضول ما يجعله أفضل ، وإلا فالأفضل ألا يزكي إلا إذا حلت الزكاة ؛ لأن الإنسان قد يعتري ماله ما يعتره من تلف ، أو غيره ، وعلى كل حال ينبغي التنبه إلى أنه لو زاد عما هو عليه حين التعجيل : فإن هذه الزيادة يجب دفع زكاتها .
“সময় হওয়ার পূর্বে যাকাত আদায় করার বিষয়ে সঠিক দৃষ্টিভঙ্গি হল সেটা দুই বছর পূর্বে আদায় করা জায়েজ রয়েছে, এর চেয়ে বেশি সময়ের পূর্বে যাকাত প্রদান করা জায়েজ নাই যদি কোন দুর্ভিক্ষের সময় পতিত হয় অথবা জিহাদ এছাড়াও আরো বিশেষ প্রয়োজনের ক্ষেত্রে যদি হয় তাহলে ভিন্ন কথা ফলে সময় হওয়ার পূর্বে যাকাত আদায় করা উচিত নয়।তখন আমরা বলব যাকাত তাড়াতাড়ি করা উচিত কেননা এটি যাদেরকে প্রদান করা হবে তাদেরকে সহযোগিতা করা হতে পারে যেটা উত্তম। তাছাড়া উত্তম হল যাকাত প্রদান না করা যতক্ষণ পর্যন্ত তার যাকাত আদায় বৈধ না হবে কেননা মানুষ যে সমস্ত সম্পদ গুলোর যাকাত প্রদান করে হয়তো সে সম্পদটা সামনের বছরের পূর্বে ধ্বংস হয়ে যেতে পারে বা কমে যেতে পারে। আর পূর্বে যে সমস্ত যাকাত আদায় করা হয় পরবর্তী বছরে যদি যতটুকু যাকাত আদায় করেছে তার চাইতে বেশি হয়ে যায় তাহলে বেশি অংশের পুনরায় যাকাত দিতে হবে”।(উসাইমীন, মাজমূঊ ফাতাওয়া ওয়া রাসাইল, খণ্ড: ১৮; পৃষ্ঠা: ৩২৮)
.
যাকাতের অর্থ কিভাবে বন্যার্তদের মাঝে বিতরণ করবেন:
যাকাত নিজে বণ্টন করা বা বণ্টন করার দায়িত্ব অপরকে দেওয়া উভয়ই বৈধ, তবে ইবাদতের সাওয়াব হাসিল করার জন্য নিজের যাকাত নিজে বণ্টন করাই উত্তম, যেন সঠিক স্থানে আদায় করার নিশ্চিয়তা হাসিল হয়। বিশেষভাবে তার পক্ষে যাকাত আদায়কারী প্রতিনিধি সম্পর্কে যদি সম্যক ধারণা না থাকে। তবে বিশ্বস্ত প্রতিষ্ঠানকে যাকাতের অর্থ গরীবদের কাছে পৌঁছে দেয়ার দায়িত্ব দেয়া জায়েয। এই ধরণের প্রতিনিধিত্ব এই শর্তে জায়েয: এই প্রতিষ্ঠানের দায়িত্বশীলবর্গ যাকাত গ্রহণ করা ও গৃহীত সম্পদের সম্পূর্ণ অংশ যাকাত প্রাপক আট শ্রেণীর মধ্যে বণ্টন করা; যাদের কথা আল্লাহ্ তাআলা এই আয়াতে উল্লেখ করেছেন: “যাকাত হল কেবল ফকির, মিসকীন, যাকাত আদায়কারী, যাদের চিত্ত আকর্ষণ প্রয়োজন তারা, দাস, ঋণগ্রস্ত, আল্লাহর পথে যারা আছে ও মুসাফিরদের জন্যে। এই হল আল্লাহর নির্ধারিত বিধান। আল্লাহ সর্বজ্ঞ, প্রজ্ঞাময়।”[সূরা তাওবা, আয়াত: ৬০] আর যদি আপনি যে ব্যক্তি কিংবা প্রতিষ্ঠানকে দায়িত্ব দিয়েছেন সে প্রতিষ্ঠান কর্তৃক যাকাত বণ্টনের খাতগুলো নিশ্চিত করার ব্যাপারে ত্রুটির আশংকা করেন; উদাহরণতঃ তারা অমুসলিমদেরকে যাকাত দিবে, কিংবা তারা আটটি খাতের বাইরে অন্য কোন খাতে বণ্টন করবে তাহলে আপনি তাদেরকে নফল সদকার অর্থ দিতে পারেন। ফরয যাকাত আপনি নিজেরটা নিজেই আদায় করলেন; যাতে করে আপনি নিশ্চিত হতে পারেন যে, শরিয়ত অনুমোদিত খাতেই আপনি যাকাত দিয়েছেন। আলহামদুলিল্লাহ ইতিমধ্যে বিভিন্ন সংগঠন, ফাউন্ডেশন, সেচ্ছাসেবী টীম ও ব্যক্তিগত প্রতিষ্ঠান সবাই বন্যার্তদের সহযোগিতায় এগিয়ে এসেছে। সর্ব স্তরের মানুষের সহযোগিতা সত্যিই প্রশংসার দাবি রাখে। আমরা সকল সেবা দানকারী ও সহযোগী যোদ্ধাদের শ্রদ্ধা ও সম্মান করব। দাওয়াতি ও ভালো কাজে প্রতিযোগিতা অবশ্যই করতে পারি। তাই বলে আমরা কখনো ছোট ছোট সহযোগী যোদ্ধাদের কোনভাবে বড়দের সাথে তুলনা করব না। আমরা সবাই সবাইকে যতটুকু পারি সহযোগিতা করার চেষ্টা করব। সহযোগিতা করতে না পারলেও উৎসাহ দিব, সাহস যোগাব।বর্তমান বাংলাদেশে অনুদান পেরণের কয়েকটি বিশ্বাসযোগ্য প্রতিষ্ঠানের তালিকা:
(১).নিবরাস ইসলামিক রিসার্চ ফাউন্ডেশন এবং আল-জামি’আহ আস-সালাফিয়্যাহ।
আপনারা শরিক হতে চাইলে:
🔰Nibras Tran Tahbil Fund
A/C: 20501130204367903
Islami Bank Bangladesh limited, Rajshahi Branch.
🔰Al Jamiah As Salafiya Zakat Fund
A/C: 20501130204367417
Islami Bank, Rajshahi Branch
📌 বিদেশ থেকে টাকা পাঠানোর ঠিকানা:
আল-আরাফাহ ইসলামী ব্যাংক, রাজশাহী শাখা।
হিসাব নং: 0071120004027
📌 বিদেশ থেকে পেপ্যাল একাউন্ট এর মাধ্যমে টাকা পাঠানোর লিংক:
➡️ https://www.paypal.me/nabilomil
🔰 মোবাইল ব্যাংকিং:
📌 নগদ পার্সোনাল
📲 01717-088967
📌 বিকাশ পার্সোনাল
📲 01773-925235
📌 নগদ মার্চেন্ট পেমেন্ট নাম্বার
📲 01958-153720
📌 বিকাশ এজেন্ট ক্যাশ আউট নাম্বার
📲 01904-122546
📌 বিকাশ পেমেন্ট
📲 01974-088967
📌 রকেট পার্সোনাল
📲 01835-984648-7
☎️যোগাযোগ:
📲 +8801717088967 (WhatsApp)(নগদ)
📲 01773925235 (বিকাশ)
.
(২).বাংলাদেশ জমঈয়তে আহলে হাদীস:
বিকাশ 01933355905 (পার্সোনাল)
ব্যাংক একাউন্ট: বাংলাদেশ জমঈয়তে আহলে হাদীস।
ইসলামী ব্যাংক, নবাবপুর শাখা।
সঞ্চয়ী হিসাব নং ২০৫০১১৮০২০০২৮৫৬০০
সার্বিক যোগাযোগ বাংলাদেশ জমঈয়তে আহলে হাদীস।
কেন্দ্রীয় কার্যালয়: ৭৯/ক/৩, জমঈয়ত ভবন, উত্তর যাত্রাবাড়ী, ঢাকা-১২০৪।
ফোন: 02223342434
মোবাইল: +8801933355901, +8801933355906
(৩).আস-সুন্নাহ ফাউন্ডেশন:
বন্যা তহবিলে ডোনেট করতে এই লিংক ফলো করতে পারেন: https://assunnahfoundation.org/donate/flood
.
মহান আল্লাহ বাংলাদেশকে সকল বিপদ-আপদ থেকে হেফাজত করুন এবং আমাদেরকে ধৈর্যধারণ এবং তাক্বওয়া অর্জন করার তাওফীক্ব দান করুন। আমীন! (আল্লাহই সবচেয়ে জ্ঞানী)।
_______________________
আপনাদের দ্বীনি ভাই:
জুয়েল মাহমুদ সালাফি।